স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল: ফোনে সর্বত্র নেটওয়ার্ক সংযোগ, কীভাবে কাজ করে?

Avatar

Published on:

স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল: ফোনে সর্বত্র নেটওয়ার্ক সংযোগ, কীভাবে কাজ করে?
স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল

ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের অধীনে চালু হওয়া স্টারলিংক প্রকল্পটি ইন্টারনেটের নতুন যুগের দ্বার উন্মোচন করেছে। বিশেষ করে দুর্গম এলাকায় নেটওয়ার্কের অভাব দূর করতে এর ডাইরেক্ট-টু-সেল (Direct to Cell বা D2C) প্রযুক্তি একটি বিপ্লবী পদক্ষেপ। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোনে সরাসরি স্যাটেলাইট থেকে সংযোগ পাওয়া যায়, কোনো রাউটার বা ওয়াইফাই ছাড়াই। চলন্ত গাড়িতে হোক বা প্রত্যন্ত পাহাড়ি অঞ্চলে, নেটওয়ার্কের ভোগান্তি আর থাকবে না। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বিস্তারিত জানবো স্টারলিংকের এই সেবা কীভাবে কাজ করে, কোন কোন দেশে চালু হয়েছে, সুবিধা-সীমাবদ্ধতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল প্রযুক্তি কী?

স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল হলো একটি স্যাটেলাইট-ভিত্তিক মোবাইল নেটওয়ার্ক সিস্টেম, যা লো আর্থ অরবিট (LEO) স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সরাসরি আপনার ফোনে সংকেত পাঠায়। ঐতিহ্যবাহী মোবাইল টাওয়ারের ওপর নির্ভর না করে, এটি মহাকাশ থেকে কানেকশন প্রদান করে। ফলে, দুর্গম এলাকা, সমুদ্র বা লেকের মাঝখানে থাকলেও টেক্সট মেসেজ, কল বা ডেটা অ্যাক্সেস সম্ভব হয়।

এই প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয় বিশেষ eNodeB মডেম এবং ফেজড-অ্যারে অ্যান্টেনা, যা সাধারণ 4G LTE ফোনের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে। স্টারলিংকের মোট 7,600+ স্যাটেলাইটের মধ্যে বর্তমানে 400+ টি বিশেষায়িত DTC স্যাটেলাইট রয়েছে, যা ফ্যালকন 9 রকেট (এবং ভবিষ্যতে স্টারশিপ) দিয়ে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এগুলোতে লেজার ব্যাকহল প্রযুক্তি রয়েছে, যা গ্লোবাল কানেকশন নিশ্চিত করে এবং স্যাটেলাইটের গতির কারণে সৃষ্ট ডপলার শিফটের মতো সমস্যা মোকাবিলা করে।

কোন কোন দেশে চালু হয়েছে স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল সেবা?

2025 সালের আগস্ট পর্যন্ত, স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল সেবা চালু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, চিলি এবং পেরুতে। এছাড়া, চিলিতে বিশেষভাবে SMS সেবা চালু হয়েছে দুর্গম এলাকায় ইমার্জেন্সি কানেকশনের জন্য। স্পেসএক্সের লক্ষ্য হলো 2025-এ আরও দেশে এটি সম্প্রসারণ করা, এবং বর্তমানে স্টারলিংক সেবা 150+ দেশে উপলব্ধ।

স্থানীয় অপারেটরদের সাথে পার্টনারশিপের মাধ্যমে এটি চালানো হয়:

  • যুক্তরাষ্ট্র: টি-মোবাইল (প্রিমিয়াম ‘Go5G Next’ প্ল্যানে ফ্রি, অন্য প্ল্যানে মাসিক $10)
  • কানাডা: রজার্স
  • অস্ট্রেলিয়া: অপটাস এবং টেলস্ট্রা
  • জাপান: KDDI
  • নিউজিল্যান্ড: One NZ
  • সুইজারল্যান্ড: Salt
  • চিলি এবং পেরু: Entel

এই সেবা চালাতে স্থানীয় অপারেটরদের সাথে চুক্তি এবং রেগুলেটরি অনুমোদন প্রয়োজন হয়।

কোন কোন ফোনে চলবে এই সেবা?

স্টারলিংক জানিয়েছে, বর্তমানে 60+ মডেলের ফোনে এই সেবা সাপোর্ট করে। উদাহরণস্বরূপ:

  • আইফোন 13 এবং তার পরের মডেলগুলো
  • স্যামসাং গ্যালাক্সি S21 এবং তার পরের মডেলগুলো
  • গুগল পিক্সেল 9 সিরিজ

কোনো অ্যাপ ডাউনলোড বা বিশেষ সেটিংয়ের প্রয়োজন নেই; ফোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্যাটেলাইট সংযোগ ধরবে।

স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল কীভাবে কাজ করে?

এই প্রযুক্তির মূল অংশ হলো 350 কিলোমিটার উচ্চতায় ঘুরতে থাকা সৌরশক্তিচালিত স্যাটেলাইটগুলো, যাদেরকে মহাকাশের মোবাইল টাওয়ার বলা যায়। এগুলোতে বিশেষ সিলিকন চিপ এবং অ্যালগরিদম রয়েছে যা সংকেতকে শক্তিশালী করে।

কাজের ধাপসমূহ:

  1. স্যাটেলাইট থেকে সংকেত প্রেরণ: LEO স্যাটেলাইটগুলো ফোনের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করে।
  2. হ্যান্ডওভার মেকানিজম: স্যাটেলাইটগুলো দ্রুত চলে যাওয়ায়, সংযোগ স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরবর্তী স্যাটেলাইটে স্থানান্তর হয়।
  3. দুর্যোগে সচলতা: ভূমিকম্প বা ঝড়ে টাওয়ার ধ্বংস হলেও সেবা চালু থাকে।

বর্তমানে শুধু টেক্সট মেসেজিং এবং লোকেশন শেয়ারিং চালু রয়েছে। তবে 2025-এর শেষ বা 2026-এর শুরুতে ভয়েস কল, মোবাইল ডেটা এবং ইন্টারনেট অব থিংস (IoT) সেবা চালু হবে। যুক্তরাষ্ট্রে এটি ইতিমধ্যে 5 লাখ বর্গমাইলের বেশি এলাকায় নেটওয়ার্ক সমস্যা দূর করেছে।

সুবিধাসমূহ এবং ব্যবহারক্ষেত্র

স্টারলিংকের এই প্রযুক্তি শুধু সাধারণ ইউজারদের জন্য নয়, বরং বিভিন্ন সেক্টরে বিপ্লব আনতে পারে:

  • দুর্গম এলাকায় যোগাযোগ: গ্রামীণ বা পাহাড়ি অঞ্চলে নেটওয়ার্কের অভাব দূর হয়।
  • ইমার্জেন্সি সেবা: প্রাকৃতিক দুর্যোগে 911 টেক্সটিং বা লোকেশন শেয়ারিং জীবন রক্ষা করতে পারে।
  • শিল্পক্ষেত্র: কৃষি, পরিবহন এবং IoT ডিভাইসের জন্য আদর্শ।
  • গ্লোবাল কভারেজ: ল্যান্ড, লেক বা কোস্টাল ওয়াটারে ডেড জোন দূর করে।

স্পেসএক্সের লক্ষ্য 10,000+ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে সর্বত্র নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করা।

সীমাবদ্ধতা এবং চ্যালেঞ্জস

যদিও এটি অসাধারণ, কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে:

  • বর্তমান সীমা: শুধু টেক্সটিং চালু; ভয়েস এবং ডেটা আসছে।
  • লেটেন্সি: স্যাটেলাইট হ্যান্ডওভারের কারণে সামান্য দেরি হতে পারে।
  • ব্যাটারি খরচ: সাধারণ সিগন্যালের চেয়ে বেশি ব্যাটারি লাগে।
  • পরিবেশগত সমস্যা: ঘন জঙ্গল, পাহাড় বা গাছপালা সিগন্যাল ব্লক করতে পারে। ঘরের ভিতরে (বিশেষ করে জানালাবিহীন) চালানো কঠিন, যদিও কিছু টেস্টে সফল হয়েছে।
  • রেগুলেটরি ইস্যু: কিছু দেশে সরকারি সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে।

তবুও, এই সীমাবদ্ধতাগুলো সময়ের সাথে কমবে বলে আশা করা যায়।

স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল: প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQs)

স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল (Direct to Cell বা DTC) প্রযুক্তি নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন উঠেছে। এখানে আমরা সবচেয়ে সাধারণ প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছি, যা ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের সর্বশেষ আপডেট (২০২৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত) এবং অফিসিয়াল সোর্স থেকে সংগ্রহিত। এই সেবা মোবাইল ফোনে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক প্রদান করে, যা দুর্গম এলাকায় বিপ্লব আনতে পারে।

১. স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে?

স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল হলো স্পেসএক্সের স্যাটেলাইট-ভিত্তিক মোবাইল নেটওয়ার্ক, যা লো আর্থ অরবিট (LEO) স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সরাসরি আপনার ফোনে সংযোগ প্রদান করে। এটি মহাকাশে থাকা 'ফ্লোটিং সেল টাওয়ার' হিসেবে কাজ করে, যাতে দুর্গম এলাকা, সমুদ্র বা পাহাড়ে নেটওয়ার্কের অভাব দূর হয়। কোনো অতিরিক্ত অ্যাপ বা ডিভাইস লাগে না—ফোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্যাটেলাইটের সাথে যুক্ত হয় যখন ঐতিহ্যবাহী টাওয়ারের সিগন্যাল না পাওয়া যায়। স্যাটেলাইটগুলোতে eNodeB মডেম এবং ফেজড-অ্যারে অ্যান্টেনা রয়েছে, যা ৪জি এলটিই ফোনের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। ২০২৫ সালের জুলাই থেকে এটি টেক্সট মেসেজিং এবং লোকেশন শেয়ারিং সাপোর্ট করে, এবং ভয়েস কল ও ডেটা শীঘ্রই আসছে।

২. কোন কোন দেশে স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল সেবা উপলব্ধ?

২০২৫ সালের আগস্ট পর্যন্ত, এই সেবা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, চিলি, পেরু এবং ইউক্রেনে চালু হয়েছে। স্থানীয় মোবাইল অপারেটরদের সাথে পার্টনারশিপের মাধ্যমে এটি চালানো হয়, যেমন যুক্তরাষ্ট্রে টি-মোবাইল, অস্ট্রেলিয়ায় অপটাস ও টেলস্ট্রা, কানাডায় রজার্স ইত্যাদি। স্পেসএক্স আরও দেশে সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে, এবং ২০২৫-এ IoT সেবা যোগ করবে। বাংলাদেশে এখনো চালু হয়নি, তবে গ্লোবাল রোমিংয়ের মাধ্যমে ভবিষ্যতে সম্ভব হতে পারে।

৩. কোন কোন ফোন এই সেবা সাপোর্ট করে?

বর্তমানে ৬০টির বেশি মডেল সাপোর্ট করে, যেমন:

  • অ্যাপল: আইফোন ১৩, ১৪, ১৫, ১৬ (সব মডেল)।
  • গুগল: পিক্সেল ৯, ৯এ, ৯ প্রো, ৯ প্রো এক্সএল, ৯ প্রো ফোল্ড (পিক্সেল ৯ সিরিজ পিকচার এবং ভয়েস মেসেজিং সাপোর্ট করে)।
  • স্যামসাং: গ্যালাক্সি এ১৪, এ১৫ ৫জি, এ১৬ ৫জি এসই, এ২৫ এসই, এ৩৫, এ৩৬ এসই, এ৫৩, এ৫৪, এ৫৬ ৫জি এসই, এস২১ সিরিজ, এস২২ সিরিজ, এস২৩ সিরিজ, এস২৪ সিরিজ, এস২৫ সিরিজ, জেড ফ্লিপ৩-৭, জেড ফোল্ড৩-৭, এক্সকভার৬ প্রো, এক্সকভার৭ প্রো (অধিকাংশ পিকচার এবং ভয়েস মেসেজিং সাপোর্ট করে)।
  • মটোরোলা: মটো এজ ২০২৫, মটো জি ৫জি ২০২৫, মটো জি ২০২৪, মটো জি পাওয়ার ৫জি ২০২৫, মটো রেজার ২০২৪, মটো রেজার+ ২০২৪, মটো রেজার ২০২৫, মটো রেজার+ ২০২৫, মটো রেজার আলট্রা ২০২৫ (সবাই পিকচার এবং ভয়েস মেসেজিং সাপোর্ট করে)। আসন্ন ডিভাইস: মটোরোলা এজ ২০২৪, মটো জি স্টাইলাস ২০২৪, টি-মোবাইল রেভেল ৭, রেভেল ৭ প্রো। ফোনটি আনলকড এবং লেটেস্ট সফটওয়্যার আপডেটেড হতে হবে। নন-টি-মোবাইল ভার্সনের কিছু ফোন স্যাটেলাইট-ক্যাপেবল নয়।

৪. স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেল সেবার খরচ কত?

যুক্তরাষ্ট্রে টি-মোবাইলের 'গো৫জি নেক্সট' প্ল্যানে এটি বিনামূল্যে অন্তর্ভুক্ত। অন্য প্ল্যান বা অন্য ক্যারিয়ারের (যেমন এটিএন্ডটি, ভেরাইজন) গ্রাহকদের জন্য মাসিক ১০ ডলার। ২০২৫ সালের জুলাই থেকে কমার্শিয়াল লঞ্চ হয়েছে, এবং বিটা পিরিয়ডে (যা জুলাইয়ে শেষ হয়েছে) এটি ফ্রি ছিল। অন্য দেশে খরচ স্থানীয় পার্টনারের উপর নির্ভর করে, এবং ২০২৫-এ IoT প্ল্যান চালু হবে। বিজনেস ভার্সনও উপলব্ধ।

৫. এই সেবার সুবিধা এবং ব্যবহারক্ষেত্র কী?

  • দুর্গম এলাকায় টেক্সট, লোকেশন শেয়ারিং এবং ৯১১ ইমার্জেন্সি টেক্সটিং।
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরি যোগাযোগ।
  • কৃষি, পরিবহন, মেরিটাইম শিল্পে IoT সংযোগ।
  • ৫ লাখ বর্গমাইলের বেশি ডেড জোন দূর করে (যুক্তরাষ্ট্রে)।
  • স্বয়ংক্রিয় কানেকশন, কোনো অ্যাপ বা পয়েন্টিং লাগে না। ভবিষ্যতে (২০২৫-এর শেষে) ভয়েস কল, ডেটা এবং অপটিমাইজড অ্যাপস (যেমন কমিউনিকেশন এবং নেভিগেশন অ্যাপ) যোগ হবে।

৬. স্টারলিংক ডাইরেক্ট টু সেলের সীমাবদ্ধতা কী?

  • বর্তমানে শুধু টেক্সট এবং লোকেশন; ভয়েস/ডেটা ২০২৫-এর শেষে।
  • মেসেজ পাঠাতে দেরি হতে পারে (স্যাটেলাইট হ্যান্ডওভারের কারণে)।
  • বেশি ব্যাটারি খরচ করে।
  • আকাশের স্পষ্ট দৃশ্য লাগে; ঘন জঙ্গল, পাহাড়, গাছপালা বা ঘরের ভিতরে (বিশেষ করে জানালাবিহীন) সিগন্যাল দুর্বল হতে পারে।
  • বিমান, ক্রুজ শিপ বা অবস্ট্রাকটেড এলাকায় সীমিত।
  • সরকারি রেগুলেশন এবং পার্টনারশিপের উপর নির্ভরশীল। পারফরম্যান্স লোকেশন এবং ইউজার সংখ্যার উপর ভিত্তি করে পরিবর্তনশীল।

৭. ভবিষ্যতে কী পরিকল্পনা রয়েছে?

স্পেসএক্স ১০,০০০+ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে গ্লোবাল কভারেজ নিশ্চিত করতে চায়। ২০২৫-এর শেষ বা ২০২৬-এর শুরুতে ভয়েস কল, মোবাইল ডেটা এবং IoT সেবা চালু হবে। আরও দেশে সম্প্রসারণ, বিজনেস অ্যাপ্লিকেশন এবং অপটিমাইজড অ্যাপস (যেমন অক্টোবর ২০২৫ থেকে নির্দিষ্ট অ্যাপসে ডেটা) যোগ হবে। স্যাটেলাইট লঞ্চ অব্যাহত রয়েছে, এবং FCC অনুমোদনের পর ভয়েস/ডেটা স্পিড বাড়বে।

উপসংহার: একটি নতুন দিগন্ত

স্টারলিংকের ডাইরেক্ট টু সেল প্রযুক্তি ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎকে পাল্টে দিচ্ছে। এটি শুধু একটি বিকল্প নয়, বরং দুর্গম অঞ্চলে জীবনরক্ষাকারী সমাধান হতে পারে। যদিও এখনো সম্পূর্ণ 5G প্রতিস্থাপন নয়, তবে সংকটকালে এর মতো নির্ভরযোগ্য সেবা খুব কমই আছে। যদি আপনি দুর্গম এলাকায় থাকেন বা ভ্রমণ করেন, তাহলে এই প্রযুক্তি নিয়ে আরও জানুন এবং আপডেটেড থাকুন। স্টারলিংকের অফিসিয়াল সাইটে গিয়ে বিস্তারিত দেখতে পারেন।

Clap Button
0%
Smile Button
0%
Sad Button
0%

Related Posts

সঙ্গে থাকুন ➥